Last Updated on [modified_date_only] by Sabyasachi Bhattacharya
কে টিভি বাংলা ডিজিটাল: সাবস্ক্রিপশনে পিছিয়ে থাকলেও লিস্টিংয়ে চমক পাইন ল্যাবস আইপিও-র। আইপিও-র মাধ্যমে বাজার থেকে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা তুলেছে পাইন ল্যাবস (Pine Labs)।
লিস্টিংয়ে চমক পাইন ল্যাবস আইপিও-র (Pine Labs)
দুরন্ত ছন্দে পথ চলা শুরু করল পাইন ল্যাবস। এই সংস্থার আইপিও খুব বড় মাত্রায় ওভারসাবস্ক্রাইবড না হলেও পাইন ল্যাবস আইপিও স্টক এক্সচেঞ্জ লিস্টিংয়ে পেল অপ্রত্যাশিত সাড়া। এই স্টকের লিস্টিং হয়েছে ইস্যু প্রাইসের থেকে ৯.৫০ শতাংশ বেশি দামে। যদিও গ্রে মার্কেটে প্রিমিয়াম ছিল মাত্র আড়াই শতাংশ। অর্থাৎ ইনিজিট ছিল ইস্যু প্রাইসের থেকে মাত্র সাড়ে ৫ টাকা বেশি দামে লিস্টিংয়ের (Pine Labs)।
এই সংস্থার আইপিও-র ইস্যু প্রাইস ছিল ২২১ টাকা। শুক্রবার দেশের দুই স্টক ক্সচেঞ্জে এই সংস্থার স্টকের লিস্টিং হয়েছে ২৪২ টাকায়। অর্থাৎ ইস্যু প্রাইসের থেকে থেকে ২১ টাকা বা ৯.৫০ শতাংশ বেশি দাম উঠেছে। এর জেরে প্রথম দিনেই লাভের মুখ দেখলেন লগ্নিকারীরা।
পাইন ল্যাবস আইপিও-র মাধ্যমে বাজার থেকে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা তুলেছে। এর মধ্যে ৯ কোটি ৪১ লক্ষ শেয়ার ফ্রেশ ইস্যুর মাধ্যমে উঠে এসেছে ২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। ৮ কোটি ২৩ লক্ষ শেয়ার অফার-ফর-সেলের মাধ্যমে উঠে এসেছে ১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। এই আইপিও-র প্রাইস ব্যান্ড ছিল ২১০ টাকা থেকে ২২১ টাকা।

এই সংস্থার আইপিও কেনার জন্য আবেদন জমা পড়েছে ২.৪৬ গুণ। এর মধ্যে কোয়ালিফায়েড ইনস্টিটিউশনাল বায়াররা আবেদন করেছেন সবচেয়ে বেশি (৪ গুণ)। তুলনায় লেন্সকার্ট এবং গ্রো-র মতো সংস্থার আইপিও-র সাবস্ক্রিপশন হয়েছিল অনেক বেশি। কিন্তু লেন্সকার্টে আইপিও-র সাবস্ক্রিপশন হয়েছিল ১২ শতাংশ ডাউন প্রাইসে। কিন্তু গ্রো-র আইপিও-র লিস্টিং হয়েছিল ৩১ শতাংশ বেশি দামে (Pine Labs)।
(শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত কোনও মত আমাদের নেই, এই লেখাটা শুধু তথ্যের জন্য। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ একটি ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। এতে আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে তাই বিনিয়োগ করার আগে মার্কেট সম্পর্কে ভাল করে জেনে নেওয়া দরকার। তাছাড়াও বিনিয়োগের আগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।)


